কল্পবিশ্ব ইভেন্ট – ১০০ বছর পরের কলকাতা!
১০০ বছর পরের কলকাতা
রূপসা ব্যানার্জী
“তার মানে তোরা শেষ পর্যন্ত যাচ্ছিস? অত বারণ করলাম, কিন্তু শুনলি না। এইটুকু মেয়ে সবাই… গার্জেন ছাড়াই গোয়া বেড়াতে চললি?
১০০ বছর পরের কলকাতা
রূপসা ব্যানার্জী
“তার মানে তোরা শেষ পর্যন্ত যাচ্ছিস? অত বারণ করলাম, কিন্তু শুনলি না। এইটুকু মেয়ে সবাই… গার্জেন ছাড়াই গোয়া বেড়াতে চললি?
পার করে কোন দূরের চর্তুদশক,
এলেম যেথায় সবুজের অশোক,
রেখেছিলেম মোরা পায়ের চিহ্ন,
জীবন – বৃত্তের কোনো বিন্দুতে,
সময়ের এক অপরাহ্ণে,
আমার সেদিনের জন্ম –পরিচয়,
যেখানে দিল এক উষ্ণ হৃদয়!
মুহূর্তের বাঁকে,
পটভূমির আঁকে,
দিনের সীমান্তে,
অভীষ্টের সীমন্তে,
ধাঁধাঁর মিলনান্তে,
কোন সে প্রান্তে!
বিভ্রান্তির শেষে,
জ্ঞানগর্ভের তুষে,
গিরিসঙ্কটের আকর্ষণে,
শূণ্যের পথে ধায় প্রাচীনের রণ,
সেরা কল্পবিশ্ব প্রকাশের দিনকয়েকের মধ্যেই রাত জেগে দম বন্ধ করা গল্প, প্রবন্ধ, সাক্ষাৎকার,
(洪水Kouzui)
অনেকদিন আগের বা সুদূর ভবিষ্যতের কথা (পাঠকের যা মর্জি ভেবে নিন), এক সৎ, কপর্দকহীন কিন্তু জ্ঞানী ভবঘুরে মহাবিশ্বের রহস্য উদ্ঘাটনের উচ্চাশায় একটা নদীর ধারে নতুন গড়ে ওঠা নীলচে রঙের লঙ্গরখানার ছাদে টেলিস্কোপ বাগিয়ে বসল। স্বাভাবিক ভাবেই টেলিস্কোপে চোখ লাগিয়ে কিছু গোদা গোদা নুড়ি পাথরের অর্থহীন ছোটাছুটি আর হরতাল বা অবরোধে আটকানো ট্রেনের